মোর ভুলিবার সাধনায় কেন সাধ বাদ | Mor vhulibar shadhonay keno shado baad | বুলবুল (২য় খন্ড) | নজরুল সঙ্গীত | কাজী নজরুল ইসলাম

মোর ভুলিবার সাধনায় কেন সাধ বাদ | Mor vhulibar shadhonay keno shado baad | নজরুলগীতি বা নজরুল সঙ্গীত বাংলাভাষার অন্যতম প্রধান কবি ও সংগীতজ্ঞ কাজী নজরুল ইসলাম লিখিত গান। তার সীমিত কর্মজীবনে তিনি ৩০০০-এরও বেশি গান রচনা করেছেন। এসকল গানের বড় একটি অংশ তারই সুরারোপিত। তার রচিত চল্‌ চল্‌ চল্‌, ঊর্ধ্বগগণে বাজে মাদল বাংলাদেশের রণসংগীত।

 

মোর ভুলিবার সাধনায় কেন সাধ বাদ | Mor vhulibar shadhonay keno shado baad | বুলবুল (২য় খন্ড) | নজরুল সঙ্গীত | কাজী নজরুল ইসলাম
কাজী নজরুল ইসলাম [ Kazi nazrul islam ]

 

মোর ভুলিবার সাধনায় কেন সাধ বাদ গানের কথা:

মোর ভুলিবার সাধনায় কেন সাধো বাদ?
কেন নিরাশা-আঁধারে জ্বালো আশার চাঁদ॥
যে প্রেম লভিয়াছে সমাধি
কী হবে সেথায় আর কাঁদি
বাঁচিবে না নয়নের জলে সে
পুড়ে ছাই হয়ে গেছে যার সুখ-সাধ॥
যে তরুর কাটিয়াছে মূল, কেন ফুল সেথা চাও
নির্জন অরণ্যে বিরহ-তাপে তারে শুকাইতে দাও।
শুভ লগ্নের ক্ষণ ভুবনে
একবার আসে শুধু জীবনে
বয়ে গেছে সেই শুভদৃষ্টির শুভক্ষণ
আর পাইব না তব আঁখির প্রসাদ॥

 

 

মোর ভুলিবার সাধনায় কেন সাধ বাদ | Mor vhulibar shadhonay keno shado baad | বুলবুল (২য় খন্ড) | নজরুল সঙ্গীত | কাজী নজরুল ইসলাম
কাজী নজরুল ইসলাম [ Kazi nazrul islam ]

 

নজরুলগীতি বা নজরুল সঙ্গীত বাংলাভাষার অন্যতম প্রধান কবি ও সংগীতজ্ঞ কাজী নজরুল ইসলাম লিখিত গান। তার সীমিত কর্মজীবনে তিনি ৩০০০-এরও বেশি গান রচনা করেছেন। এসকল গানের বড় একটি অংশ তারই সুরারোপিত। তার রচিত চল্‌ চল্‌ চল্‌, ঊর্ধ্বগগণে বাজে মাদল বাংলাদেশের রণসংগীত।তার কিছু গান জীবদ্দশায় গ্রন্থাকারে সংকলিত হয়েছিল যার মধ্যে রয়েছে গানের মালা, গুল বাগিচা, গীতি শতদল, বুলবুল ইত্যাদি।

 

মোর ভুলিবার সাধনায় কেন সাধ বাদ | Mor vhulibar shadhonay keno shado baad | বুলবুল (২য় খন্ড) | নজরুল সঙ্গীত | কাজী নজরুল ইসলাম

 

কাজী নজরুল ইসলাম (২৪ মে ১৮৯৯ – ২৯ আগস্ট ১৯৭৬; ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ – ১২ ভাদ্র ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) বিংশ শতাব্দীর প্রধান বাঙালি কবি ও সঙ্গীতকার। তার মাত্র ২৩ বৎসরের সাহিত্যিক জীবনে সৃষ্টির যে প্রাচুর্য তা তুলনারহিত। সাহিত্যের নানা শাখায় বিচরণ করলেও তার প্রধান পরিচয় তিনি কবি।তার জীবন শুরু হয়েছিল অকিঞ্চিতকর পরিবেশে। স্কুলের গণ্ডি পার হওয়ার আগেই ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন।

মুসলিম পরিবারের সন্তান এবং শৈশবে ইসলামী শিক্ষায় দীক্ষিত হয়েও তিনি বড় হয়েছিলেন একটি ধর্মনিরপেক্ষ সত্তা নিয়ে। একই সঙ্গে তার মধ্যে বিকশিত হয়েছিল একটি বিদ্রোহী সত্তা। ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ সরকার তাকে রাজন্যদ্রোহিতার অপরাধে কারাবন্দী করেছিল।

আরও পড়ুন:

Leave a Comment