নিরুদ্দেশের পথে আমি হারিয়ে যদি যাই | Niruddesher pothe ami hariye jodi jai | গানের মালা | নজরুল সঙ্গীত | কাজী নজরুল ইসলাম

নিরুদ্দেশের পথে আমি হারিয়ে যদি যাই | Niruddesher pothe ami hariye jodi jai | গানের ‘মালা গ্রন্থ ৯৫ টি সংগীত সমৃদ্ধ গ্রন্থটি ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ অক্টোবর (কার্তিক ১৩৪১) প্রকাশ করেন গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় অ্যান্ড সন্স। গ্রন্থটি উৎসর্গপত্রে লেখা ছিল: “পরম স্নেহভাজন শ্রীমান অনিলকুমার দাস কল্যাণবরেষুকে”। ৪+৯৬ পৃষ্ঠার গ্রন্থের মূল্য ছিল দেড় টাকা।

তালঃ দাদ্‌রা

 

নিরুদ্দেশের পথে আমি হারিয়ে যদি যাই | Niruddesher pothe ami hariye jodi jai | গানের মালা | নজরুল সঙ্গীত | কাজী নজরুল ইসলাম
কাজী’ নজরুল ইসলাম [ Kazi nazrul islam ]

নিরুদ্দেশের পথে আমি হারিয়ে যদি যাই গানের কথা :

নিরুদ্দেশের পথে আমি হারিয়ে যাদি যাই
নিত্য নূতন রূপে আবার আসবো এই হেথাই।।
চাঁদনী রাতের বাতায়নে, রইবে চেয়ে উদাস মনে
বলবো আমি হারাইনি গো, নাই ভাবনা নাই
আকাশ থেকে তারার চোখে তোমার পানে চাই।।
তুমি আকুল হয়ে ফিরবে কেঁদে যে বনপথ বেয়ে’
ঝরা মুকুল হয়ে আমি সে পথ দেব ছেয়ে।
‌ তোমায়ভালোবেসে সাধ মেটেনি স্বামী
মরেও মরতে পারব না তাই আমি
দূরে গিয়ে দেখবো তোমায় কাছে যদি পাই।।

 

শেষ প্রার্থনা কবিতা । দোলনচাঁপা কাব্যগ্রন্থ । কাজী নজরুল ইসলাম | ১৯২৩
কাজী ‘নজরুল ইসলাম [ Kazi nazrul islam ]

নিরুদ্দেশের পথে আমি হারিয়ে যদি যাই স্বরলিপি :

নিরুদ্দেশের পথে আমি হারিয়ে যদি যাই scaled নিরুদ্দেশের পথে আমি হারিয়ে যদি যাই | Niruddesher pothe ami hariye jodi jai | গানের মালা | নজরুল সঙ্গীত | কাজী নজরুল ইসলাম

১৮৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ মে (জ্যৈষ্ঠ ১১, ১৩০৬ বঙ্গাব্দ) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন কাজী’নজরুল ইসলাম।চুরুলিয়া গ্রামটি আসানসোল মহকুমার জামুরিয়া ব্লকে অবস্থিত। পিতামহ কাজী আমিন উল্লাহর পুত্র কাজী ফকির আহমদের দ্বিতীয় স্ত্রী জাহেদা খাতুনের ষষ্ঠ সন্তান তিনি। তার বাবা ফকির আহমদ ছিলেন স্থানীয় মসজিদের ইমাম এবং মাযারের খাদেম। নজরুলের তিন ভাইয়ের মধ্যে কনিষ্ঠ কাজী আলী হোসেন এবং দুই বোনের মধ্যে সবার বড় কাজী সাহেবজান ও কনিষ্ঠ উম্মে কুলসুম। কাজী নজরুল ‘ইসলামের ডাক নাম ছিল “দুখু মিয়া”।

 

 

সাধের ভিখারিণী কবিতা । দোলনচাঁপা কাব্যগ্রন্থ । কাজী নজরুল ইসলাম | ১৯২৩
কাজী নজরুল’ ইসলাম [ Kazi nazrul islam ]

ধারণা করা হয়, বজলে করিমের প্রভাবেই নজরুল লেটো দলে যোগ দিয়েছিলেন। এছাড়া ঐ অঞ্চলের জনপ্রিয় লেটো কবি শেখ চকোর (গোদা কবি) এবং কবিয়া বাসুদেবের লেটো ও কবিগানের আসরে নজরুল নিয়মিত অংশ নিতেন। লেটো দলেই সাহিত্য চর্চা শুরু হয়। এই দলের সাথে তিনি বিভিন্ন স্থানে যেতেন, তাদের সাথে অভিনয় শিখতেন এবং তাদের নাটকের জন্য গান ও কবিতা লিখতেন। নিজ কর্ম এবং অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি বাংলা এবং সংস্কৃত সাহিত্য অধ্যয়ন শুরু করেন।

 

আরও পড়ুন:

Leave a Comment